
আশিক শাওন :
গাইবান্ধা-৩ আসনের সাধারণ মানুষের মুখে এখন একটাই নাম—অধ্যাপক ডা. মইনুল হাসান সাদিক। সৎ, ত্যাগী ও কর্মীবান্ধব এই নেতা দীর্ঘ তিন দশক ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সততা ও নীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আজ যখন রাজনীতিতে আদর্শ ও মূল্যবোধের সংকট, তখন ডা. সাদিকের মতো একজন নীতিবান নেতৃত্বকে মানুষ আশার আলো হিসেবে দেখছে।

পেশায় চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. সাদিক তার মানবিক সেবার জন্যও সমানভাবে পরিচিত। তিনি এখন পর্যন্ত ১০ লাখেরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন- যা বাংলাদেশে একজন ব্যক্তিগত উদ্যোগে পরিচালিত অন্যতম বড় মানবসেবামূলক কর্মকাণ্ড। দরিদ্র, অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোই তার জীবনের মূল দর্শন।
রাজনীতিতে তিনি যেমন নীতিবান, তেমনি সংগঠন ও কর্মীদের প্রতি আন্তরিক। দলে কোনো সংকট দেখা দিলে সবার আগে এগিয়ে আসেন, কর্মীদের সমস্যায় পাশে থাকেন এবং দলের প্রতিটি স্তরে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করেন।
গাইবান্ধা-৩ আসনের জনগণ বিশ্বাস করেন, এলাকার উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য একজন সৎ, শিক্ষিত ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতার প্রয়োজন। আর সেই যোগ্য নেতৃত্বের প্রতীক হচ্ছেন অধ্যাপক ডা. মইনুল হাসান সাদিক।
তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন-“রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, জনগণের সেবা।”
এই বিশ্বাস থেকেই তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণে। তরুণ ভোটার থেকে প্রবীণ—সবাই তার সহজ-সরল জীবনধারা, বিনয়ী আচরণ ও সেবামূলক চিন্তাধারায় মুগ্ধ।
অঞ্চলের মানুষ আশাবাদী-যদি অধ্যাপক ডা. মইনুল হাসান সাদিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, তাহলে সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী অঞ্চলে উন্নয়ন, মানবসেবা ও সুশাসনের নতুন যুগের সূচনা হবে।


















