
গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ
মোবাইলে ব্যবসা বন্ধের হুমকি দিয়ে চাঁদা আদায় করায় এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে গোবিন্দগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে।

মামলার এজাহার সুত্রে জানাযায়, আসামী নারী শিশু নির্যাতন,মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি সহ প্রায় ১০ টি মামলার আসামী। আপর দিকে ব্যবসায়ী মিনহাজুল ইসলাম ঠিকাদার,মৎস্য ও পরিবহন ব্যবসা করে আসছিল দির্ঘদিন যাবত। ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের সম্প্রসারণ কাজের কারনে ব্যবসায়ীর গাড়ী দ্বারা বালু-মাটি সরবরাহ করা কালে আসামী শাহ আলম সাজু এম,পি,মেয়র,প্রশাসন,ওসি, এসপি,ডিসি তার হাতে, আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি,দর্প সহকারে বলে প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন সময় ও তারিখে তার ব্যবহ্রত মোবাইল নম্বর দিয়ে ফোন করে হুমকি দিয়ে আমার ও সহ ব্যবসায়ীর নিকট হতে বিভিন্ন সময় ও তারিখে পনের লক্ষ (১৫ লক্ষ) টাকা আদায় করে। তারি ধারাবাহিকতায়,
গত ৯ জানুয়ারী আসামী শাহ আলম শাজু তার ব্যবহ্রত(০১৭১৪***৭০) নম্বর থেকে ঠিকাদার,মৎস্য ও পরিবহন ব্যবসায়ীকে একাধিকবার ফোন করে ভয়ভীতি ও হুমকি দিতে থাকে। এক পর্যায়ে একই নম্বর থেকে বিকাল চারটা আঠার মিনিটে বিশ হাজার টাকা চাদা দাবী করে। চাঁদা না দিলে ব্যবসা বন্ধ সহ মামলা দেওয়ার হুমকি দিতে থাকে। তখন ব্যবসায়ী মিনহাজুল ইসলাম কোন উপায় না পেয়ে শাহ আলম শাজুকে ডেকে একই দিনে রাত্রী আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় বিশ হাজার টাকা(২০) প্রদান করে।
ফলে ব্যবসায়ী আসামীকে চাঁদা দিতে অতিষ্ঠ হইয়া সুধি সাংবাদিক মহলকে কল রেকর্ড প্রদান করিয়া সামাজিক গণমাধ্যমে প্রচার করতে বলে। বিষয়টি সাংবাদিকরা সামাজিক গণমাধ্যমে প্রচার করিলে আসামী গর্ভকরে বলে যে পুরো গোবিন্দগঞ্জ আমার হাতের মুঠোয়। সামাজিক গণমাধ্যমে কল রেকর্ড প্রচার করায় উক্ত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা দিয়া,হয়রানী,জেলের ভাত খাওয়াবে মর্মে ভয়ভীতি,হুমকি প্রদান করে।
ব্যবসায়ীর এজাহারের ভিত্তিতে তদন্ত সাপেক্ষে ৩রা ফেব্রুয়ারী গোবিন্দগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বুলবুল আহমেদ বলেন আসামীকে দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে।