
আহসান হাবীব নাহিদ
স্টাফ রিপোর্টার :
বাংলাদেশ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অর্থায়নে পরিচালিত ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রাধীন বাস্তবায়নকৃত গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় কিশোরকিশোরী ক্লাবের কার্যক্রম চলমান আছে।
এই উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ৩০ জন করে ছাত্র ছাত্রী নিয়ে ১টি করে মোট ১১টি ক্লাব গঠন করে ছাত্রছাত্রীদের সাপ্তাহিক দু'দিন করে ক্লাসে শিক্ষা প্রদানের জন্য ২২ জন শিক্ষক ও এই ১১টি ক্লাসের শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করার জন্য সুপারভাইজার হিসাবে ২জন দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষকরা জানান যে, এই ক্লাব গুলোতে আসা ছাত্রছাত্রীদের নাস্তার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমান জনপ্রতি ৩০ টাকা বাজেট অনুযায়ী দেওয়ার নিয়ম থাকার পরেও নিয়মবহির্ভূত ভাবে বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমান থেকে সাদুল্লাপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস জনপ্রতি ১০টাকা করে কেটে নিয়ে ২০ টাকা করে দিতেন বলে জান্নাতুল ফেরদৌস এর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অভিযোগকারী শিক্ষকগণ।
এছাড়াও শিক্ষকগণ জানান ৩০ জন ছাত্রছাত্রীর একদিনের ক্লাস নেয়ার জন্য শিক্ষকগণের দিন ৫০০ টাকা করে মাসিক সামান্য মোট এই ৪০০০ হাজার টাকা সম্মানী বেতন সেটিও নিয়মিত ভাবে প্রতিমাসে না দিয়ে দু তিন মাস ঘুরিয়ে পরপর বেতন দেন এবং কি এখন পর্যন্ত কোনবার ঈদের আগে এই বেতনের টাকা উত্তোলন করে নিয়ে গিয়ে সেমাই চিনি পর্যন্ত ক্রয় করতে পারি নাই।
ঈদের সময়েও আজ কাল করে করে দুই তিনদিন ঘুরিয়ে নিয়ে বেরিয়ে কাউকে কিছু না জানিয়ে হটাৎ করেই ঈদের ছুটিতে বাড়ীতে চলে জান উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস এমনটা দাবি শিক্ষকগণের।
সম্পাদক : মো. আতোয়ার রহমান
নিউজ কক্ষ: ০১৭২৪১৪১২৮২
ব্যক্তি /প্রতিষ্ঠানের প্রচারণার জন্য বিজ্ঞাপন দিন
বিজ্ঞাপন কক্ষ:০১৭৯৬১৩৪০১৪
First bangla news 2024