শনিবার , ৩ আগস্ট ২০২৪ | ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. আইন আদালত
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  4. কৃষি
  5. ক্যাম্পাস
  6. জাতীয়
  7. তথ্য ও প্রযুক্তি
  8. নির্বাচনী সংবাদ
  9. ফিচার
  10. বিনোদন
  11. মুক্ত মন্তব্য
  12. রাজনীতি
  13. সম্পাদকীয়
  14. সাক্ষাৎকার
  15. সারাদেশ

গাইবান্ধা জেলায় ৭ মাসে নারী-শিশু ধর্ষণের শিকার -৯২ জন”বাড়ছে ডিভোর্স -মামলা।

প্রতিবেদক
FIRST BANGLA NEWS
আগস্ট ৩, ২০২৪ ৫:২৩ অপরাহ্ণ

মনিরুজ্জামান খান গাইবান্ধা,

২০২৪ সালে গাইবান্ধা জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৯২ টি, জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত এই রিপোর্টি তৈরি করা হয়। গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানায়,হাসপাতালের রেকর্ড ফাইল অনুযায়ী জানিয়াছেন সদর হাসপাতালের অফিস সহকারী মাসুদার রহমান,তবে ওয়ানষ্টফ ক্রাইসিস সেল (ওসিসি)সেন্টারের তথ্যনুযায়ী এ জেলায় নারী শিশুসহ নির্যাতিতা ১২০টি ভিকটিম তাদের কাছ থেকে সেবা গ্রহন করেছেনও একজন ধর্ষিতাকে আইনি পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানান ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিসের কর্মকর্তা ।

গাইবান্ধায় বিদায়ী বছরে ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ১৬৫ জন নারী শিশু ধর্ষনের শিকার হয়েছেন, এছাড়াও ২০২২ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী ২৬৭ জন নারী শিশু ধর্ষনের শিকার হয়েছেন গত ৩ বছরের জেলা সদর হাসপাতালের রেকর্ড ফাইল অনুযায়ী এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। তবে গত কয়েক বছর ধরে উদ্বেগজনক হারে ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধিসহ নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হলেও এবছরে কম হয়েছে বলে জানান তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা।

এদিকে,গাইবান্ধা জেলা জর্জ কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এ্যাড.তাছনিম বেগম (মিলা) বলেন, বেশিরভাগ মামলা আসছে উঠতি বয়সের মেয়েদের। তাদের একটাই কারণ অল্প বয়সেই অবাধে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মাধ্যমে প্রেমের সমপর্ক জড়িয়ে পড়ার কারণ। একপর্যায়ে তারা অবৈধ মেলামেশা লিপ্ত হয়।ও পরকিয়া জড়িয়ে পড়ে এহেন অবস্থায় অল্প সময়েই দুজনের মধ্যে ডিভোর্সও মামলা মোকদ্দমায় জড়ায়। এছাড়াও প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধষর্ণসহ,স্বামী- স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হওয়ার কারণে ডিভোর্সও মামলার ঘটনা ঘটছে বলেও উল্লেখ করেন।

দিনের পর দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ঘটনাবহ ধষর্ণ, অন্যদিকে ধর্ষনের শিকার হওয়া পরিবারটি সারা জিবনের জন্য পারিবারিক ভাবে মুখলজ্জায় পরে যায়, এতে করে মেয়েটির জীবনে নেমে আসে ঘোর অন্ধকার, আবার কোন সময় ধর্ষণের শিকার হওয়া মেয়েটি আত্মহত্যার পথ বেচে নেয়।

 আবার কিছু পরিবার গরিব হওয়ায় যা প্রভাবশালীর খপ্পরে পরে ভিন্নখাতে রুপ নেয় যা কিছু টাকার বিনিময়ে মিমাংসাও হয়ে যায়। এছাড়াও শালিশ বৈঠক করে অনেকে মিমাংসা করে নেয় মুখো লজ্জায় । এতে করে ওই ধর্ষণকারী আরো ভয়ংকর হয়ে যায়। আবার যথাযথ প্রমান না থাকায় আইনের হাত থেকে রক্ষা পেয়ে যায় ধর্ষণকারী।

এবিষয়ে রাইট টু লাইফ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক খান মোঃ রোস্তম আলী বলেন, মানুষের মাঝে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও আইনের মাধ্যমে কঠোর শাস্তির যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন নিশ্চিত করলে তা অনেকটা কমিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব বলে মনে করেন।

অন্যদিকে মানবাধিকার কর্মী একেএম সালাউদ্দিন কাসেম মনে করেন আইনের মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার হওয়া মেয়েটির পূর্নবাসনসহ এর মানুষিক ভাবে বেড়ে উঠা ও তার বিনা খরচে আইনি সহায়তা প্রয়োজন বলেও মনে করেন।

এতে করে আইনের মাধ্যমে ওই বখাটের শাস্তি যেমন নিশ্চিত হবে তেমনি শারিরিক নির্যাতনের শিকারও কম হবে বলে জানান।

সর্বশেষ - জাতীয়

আপনার জন্য নির্বাচিত

গোবিন্দগঞ্জে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত 

গোবিন্দগঞ্জে জোর পূর্বক জমিদখলের চেষ্টায় কু*পিয়ে তিন নারী সহ ৭জন আহত

গাইবান্ধা আড্ডা’য় এক ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে গাইবান্ধার মানুষের সেবায় এগিয়ে আসার প্রত্যয় ব্যক্ত 

তিন সাঁওতাল হত্যায় সাবেক এমপি কালামকে গ্রেফতার ও বিচার দাবি

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: সু-প্যালেস, গাইবান্ধা

সাদুল্লাপুরে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  

গাইবান্ধায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গণ সমাবেশ

ঢেউয়ের আঘাতে জাহাজ থেকে পড়ে খালাসি নিখোঁজ

গোবিন্দগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

চাটখিল পৌরসভা মৎস্যজীবী দলের মতবিনিময়