
গাইবান্ধা ::
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সামনে রেখে গাইবান্ধা -৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সর্বসাধারণ মানুষের আস্থাভাজন প্রার্থী হিসাবে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন এ্যাড.জিল্লুর রহমান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আস্থাভাজন এই নেতা আশাবাদী, জনগণের ভালোবাসা ও দোয়া কে শক্তি করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এবং বিজয়ী হবেন এমনটাই আশাবাদি স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
গাইবান্ধা -৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের রাজনীতিতে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নির্বাচনী এলাকার সর্বসাধারণ মানুষের নিকট এক আস্থার পথিক, নির্ভরতার নাম অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান। তিনি কেবল রাজনীতিবিদ নন, তিনি এই এলাকার সাধারণ মানুষের প্রিয় মানুষের পরিণত হয়েছেন। একজন মানবিক নেতা এবং গণতন্ত্র রক্ষার এক অগ্রভাগের সৈনিক। দলীয় পরিচয় এর গণ্ডি ছাড়িয়ে তিনি স্থান করে নিয়েছেন সাধারণ জনগণের হৃদয়ে একজন সমাজসেবক ও একজন প্রগতিশীলশীল মানুষ হিসাবে ব্যাপক পরিচিত অর্জন করেছেন।অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান শুধু একজন রাজনৈতিক নেতার গল্প নয়, এটি একটি নিরলস সংগ্রাম ও জনগণের প্রতি ভালোবাসার গল্প। তার কর্মকান্ড প্রমাণ করে, রাজনীতি মানেই ক্ষমতা নয়, মানুষের ভালোবাসাই রাজনীতির আসল শক্তি।
এ্যাড. জিল্লুর রহমান জানান, ভবিষ্যত তার স্বপ্ন গাইবান্ধা -৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি)কে একটি বৈষম্যহীন, শান্তিপূর্ণ, উন্নয়নমুখী, আধুনিক শিক্ষিত ও মানবিক হিসাবে গড়ে তোলা। যেখানে প্রতিটি মানুষ পাবে মর্যাদা, অধিকার ও একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ।
উল্লেখ্য, ছাত্রজীবনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি যুক্ত হন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি রাজনীতিতে। সমাজের অন্যায় অবিচার ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সবর ছিলেন শুরু থেকেই। তিনি বারবার রাজনৈতিক হয়রানি, মিথ্যা মামলা ও হামলার শিকার হয়েছেন। কিন্তু কোনটাই তাকে আদর্শ পিছু হঠাতে পারেনি। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে সাঘাটা-ফুলছড়িতে বিএনপি আজও সংগঠিত, সংক্রিয়, এবং যেকোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত। তার রাজনীতির মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজের সুবিধাবঞ্চিতদের অধিকার প্রতিষ্ঠায়।তিনি ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে শুরু করে দলের প্রয়োজনে বিভিন্ন সময় দলের বিভিন্ন পদের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দলের বিভিন্ন দুঃসময়ে গাইবান্ধা সহ সারা বাংলাদেশে অসংখ্য জাতীয়তাবাদী দলের নেতাকর্মীদের দিনের পর দিন আইনি পরামর্শ মামলা থেকে জামিন করিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয় এর জন্য কোট প্রাঙ্গনে হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে তাকে। ফ্যাসিস্ট সরকারের আইনজীবীদের দাঁড়া তাকে আদালত প্রাঙ্গণে মেরে অর্ধলগ্ন করা হয়। পেশাগত জীবনে তিনি একজন সম্মানিত আইনজীবী। রাজনীতির পাশাপাশি অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান একজন সৎ ও দক্ষ আইনজীবী হিসেবে সুপরিচিত। সাধারণ মানুষের নায্য অধিকার পাওয়া নিশ্চিত করতে তিনি বরাবরই কাজ করে যাচ্ছেন। আইনের প্রতি তারনিষ্ঠা ও পেশাগত সততা তাকে দিয়েছেন এক বিশেষ মর্যাদা। যার ফলশ্রুতি হিসেবে তিনি আজ সহকারি অ্যাটেনি জেনারেল।


















